এই লেখাটি ইতোপূর্বে কোন এক বাংলা ব্লগ সাইটে ১৮ ই এপ্রিল, ২০০৭ তারিখে প্রকাশিত হয়।
শেষ পর্বঃ
ঃ যাদের মাঝে ব্যর্থতা মোকাবিলা করার মত সাহস আছে, তারাই কঠিন বাধা অতিক্রম করে সফল হতে পারে।
ঃ বর্তমান বিশ্বে ব্যর্থতা সবচেয়ে খারাপ বিষয় নয়, বরং কোন কিছুতে দক্ষ না হতে পারাই আসল ব্যর্থতা।
ঃ সর্বোচ্চ ভবনের মালিক হওয়ার জন্য দুটি পদ্ধতি আছে: (১) নিজের চারপাশের সকল ভবন গুঁড়িয়ে দেয়া, (২) সবচেয়ে উঁচু ভবন নির্মাণ করা। এর মধ্যে সর্বদা দ্বিতীয় পন্থা অবলম্বন করাই শ্রেয়।
ঃ ক্ষতিগ্রস্ত হলে মানুষ শেষ হয়ে যায় না বরং অহংকারই তাকে শেষ করে দেয়।
ঃ চূড়ান্ত সফলতা সেই লাভ করে যার সাহস ও ধৈর্য শক্তি আছে।
ঃ বীরত্ব ছাড়া এই জীবনে বড় কিছু বাস্তবায়ন করা যায় না।
ঃ একটু মুচকি হাসি দিতে কিছুই খরচ হয় না, কিন্তু অনেক কিছুই অর্জিত হয়।
ঃ আমাদের দেখা যতকিছু উদ্ভাবিত ও আবিস্কৃত হয়েছে , তা উদ্ভাবিত ও আবিস্কারের পূর্বে এই ফায়সালা দেয়া হয়েছে যে, এটা খুবই অসম্ভব।
ঃ প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণকালে তুমি যদি পূর্ণ প্রস্তুতিসহ আসো , তাহলে পুরস্কার না পেলেও তুমি সফল।
ঃ মানুষ সবচেয়ে বেশি কার্যকরী যে অস্ত্র লাভ করতে পারে তা হলো সময় ও ধৈর্য।
ঃ যারা ব্যর্থ তারা দু’শ্রেণীতে বিভক্ত। এক শ্রেণী শুধু চিন্তা করে কিন্তু তা বাস্তবায়ন করে না, আর এক শ্রেণী চিন্তা না করেই কাজ করে।
ঃ যে কাজ করে না তার কোন ভুল হয় না, যে কাজ করে তারই ভুল হয়।
ঃ কোন কিছু প্রত্যাশা করা ছাড়া প্রদত্ত একটি সস্তা উপহারের প্রভাব, বিনিময় পাওয়ার প্রত্যাশায় প্রদত্ত মূল্যবান উপহারের প্রভাবের চেয়ে অনেক বেশি।
ঃ এমন অনেক সমস্যা আছে যা মানুষকে মেনে নিতে হয়; কিছু সমস্যা অনেক কঠিন, আর কিছু মানুষের ক্রোধের উদ্রেক করে।
ঃ সবচেয়ে ভাল আত্নতৃপ্তি হলো নিজের ভিতরে এ অনুভূতি থাকা যে, তুমি সঠিক পথে আছো, এতে যদি সারা দুনিয়া তোমার শত্রু হয়ে যায়, তাতেও কোন অসুবিধা নেই।
ঃ জীবনে সমস্যার অস্তিত্ব না থাকায় সৌভাগ্যের কারণ নয়, বরং সমস্যা জয় করতে পারলেই সৌভাগ্য নাগালে আসে।
ঃ অতীত নিঃশেষিত হয়েছে, ভবিষ্যত সুদূর পরাহত, কিন্তু বর্তমান হচ্ছে মহা সুযোগ, আমাদেরকে এ সুযোগ বিজ্ঞতা ও বিচক্ষণতার সাথে কাজে লাগাতে হবে।
(ছাত্রসংবাদ থেকে সংগৃহীত)
আমি ভার্জিন ছিলাম না: রেইহানা জাব্বারি
9 years ago
3 comments:
আগেরটাও পড়লাম । চমৎকার কথাগুলি...
অসাধারন। চমৎকার পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ মাহমুদ ভাই। এটার পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
কণাপু এবং ত্রিভুজ ভাই, আপনাদের দুজনকেই ধন্যবাদ।
এটাই পরের পর্ব, এর পূর্বে আছে আগেরটা।
Post a Comment